Skip to main content
NTV Online

শেয়ারবাজার

শেয়ারবাজার
  • অ ফ A
  • আর্থিক প্রতিবেদন
  • লভ্যাংশ
  • রেকর্ড ডেট
  • এজিএম/ইজিএম
  • ক্রেডিট রেটিং
  • করপোরেট সংবাদ
  • আইপিও/রাইট
  • কোম্পানি
  • বাজার
  • ব্লক মার্কেট
  • বোর্ড মিটিং
  • বন্ড মার্কেট
  • সাক্ষাৎকার
  • বিবিধ
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • অর্থনীতি
  • শিক্ষা
  • মত-দ্বিমত
  • শিল্প ও সাহিত্য
  • জীবনধারা
  • স্বাস্থ্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • ভ্রমণ
  • ধর্ম ও জীবন
  • নির্বাচন
  • সহজ ইংরেজি
  • প্রিয় প্রবাসী
  • আইন-কানুন
  • চাকরি চাই
  • অটোমোবাইল
  • হাস্যরস
  • শিশু-কিশোর
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • English Version
  • এনটিভি বাজার
  • এনটিভি কানেক্ট
  • যোগাযোগ
  • English Version
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি অস্ট্রেলিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি কানেক্ট
  • ভিডিও
  • ছবি
  • এনটিভির অনুষ্ঠান
  • বিজ্ঞাপন
  • আর্কাইভ
  • কুইজ
  • বাংলাদেশ
  • বিশ্ব
  • খেলাধুলা
  • বিনোদন
  • অর্থনীতি
  • শিক্ষা
  • মত-দ্বিমত
  • শিল্প ও সাহিত্য
  • জীবনধারা
  • স্বাস্থ্য
  • বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি
  • ভ্রমণ
  • ধর্ম ও জীবন
  • নির্বাচন
  • সহজ ইংরেজি
  • প্রিয় প্রবাসী
  • আইন-কানুন
  • চাকরি চাই
  • অটোমোবাইল
  • হাস্যরস
  • শিশু-কিশোর
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • English Version
  • এনটিভি বাজার
  • এনটিভি কানেক্ট
  • যোগাযোগ
  • English Version
  • এনটিভি ইউরোপ
  • এনটিভি অস্ট্রেলিয়া
  • এনটিভি ইউএই
  • এনটিভি মালয়েশিয়া
  • এনটিভি কানেক্ট
  • ভিডিও
  • ছবি
  • এনটিভির অনুষ্ঠান
  • বিজ্ঞাপন
  • আর্কাইভ
  • কুইজ
Follow
  • শেয়ারবাজার
  • বাজার
মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান
২২:০৫, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আপডেট: ২৩:৩২, ২২ নভেম্বর ২০২৫
মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান
২২:০৫, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আপডেট: ২৩:৩২, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আরও খবর
সঞ্চয়পত্র বিক্রিসহ পাঁচ সেবা দেবে না বাংলাদেশ ব্যাংক
২০২৬ সালে ব্যাংক বন্ধ থাকবে ২৮ দিন
তৈরি পোশাক রপ্তানিতে নগদ সহায়তা
১০ দিনে ৩৫ শতাংশ বেড়েছে প্রবাসীদের আয়
সি গ্রেডের গভর্নর আহসান এইচ মনসুর

পুঁজি হারানোর শঙ্কা, ‘কপাল পুড়ছে’ ৫ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের

মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান
২২:০৫, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আপডেট: ২৩:৩২, ২২ নভেম্বর ২০২৫
মোহাম্মদ আনিসুজ্জামান
২২:০৫, ২২ নভেম্বর ২০২৫
আপডেট: ২৩:৩২, ২২ নভেম্বর ২০২৫

বিভিন্ন অনিয়মের অভিযোগে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত পাঁচটি ব্যাংক একীভূত করে নতুন একটি ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার। বাংলাদেশ ব্যাংক জানিয়েছে, একীভূতের পর ওই পাঁচ ব্যাংকের আমানতকারীরা তাদের আমানত ফিরে পাবে, কিন্তু শেয়ারহোল্ডাররা নতুন ব্যাংকের কোনো শেয়ার পাবে না, এমনকি কোনো ক্ষতিপূরণও পাবে না। ফলে ব্যাংক পাঁচটি একীভূত হলে কপাল পুড়বে শেয়ারহোল্ডারদের।

ব্যাংক ৫টি হলো— এক্সিম ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, ইউনিয়ন ব্যাংক ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক। এই পাঁচটি ব্যাংককে একীভূত করে ৩৫ হাজার কোটি টাকা মূলধনের একটি নতুন ব্যাংক গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।

নতুন ব্যাংকের শেয়ার পাবে না শেয়ারহোল্ডাররা, এমনকি কোনো ক্ষতিপূরণও পাবে না— এমন সিদ্ধান্তের ফলে পুঁজি হারানোর শঙ্কায় চরম উদ্বিগ্ন তারা।

বিশ্লেষকরা বলছেন, পাঁচ ব্যাংকের মোট শেয়ার সংখ্যা প্রায় ৫৮২ কোটি। ফেসভ্যালু হিসেবে এসব শেয়ারের মূল্য দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৮২০ কোটি টাকা। তবে গত ৬ নভেম্বর এই ব্যাংকগুলোর শেয়ার লেনদেন স্থগিত রয়েছে। সেদিনের হিসেবে ওই ব্যাংকগুলোর মোট শেয়ারের বাজার দর ছিল এক হাজার ৩২৯ কোটি টাকা, যা একীভূত হওয়ার পর ‘শূন্য’ হয়ে যাবে। ফলে ওই ব্যাংকগুলোর শেয়ারহোল্ডারদের তাদের পুঁজির পুরোটাই হারাতে হচ্ছে, যা অন্যায়। শেয়ারহোল্ডাররা ক্ষতিগ্রস্ত হয়— এমন কঠোর নীতি থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক, বাংলাদেশ সিকিউরিটিজ অ্যান্ড এক্সচেঞ্জ কমিশনসহ (বিএসইসি) সংশ্লিষ্ট রেগুরেটরদের বেরিয়ে আসার পরামর্শ দেন তারা।

এদিকে পুঁজিসহ পুরো বিনিয়োগের টাকা হারানোর শঙ্কায় হাহাকার করছেন অনেক বিনিয়োগকারী। পুঁজিবাজার যেন এক অভিশাপ— এমন আক্ষেপ করে শেয়ারহোল্ডার মোহাম্মদ ইয়াসিন বলেন, দুই বছর আগে এক্সিম ব্যাংকের ১৭ হাজার ৫০০ শেয়ার কিনেছি। প্রতি শেয়ার কেনা হয়েছিল ১০ টাকা ৪০ পয়সা। তখন ভালো অবস্থান দেখে ব্যাংকটির শেয়ার কিনি। কিন্তু গত বছর ব্যাংকের মুনাফা কমে আসে। এতে ব্যাংকটির শেয়ার দর আট টাকার নিচে নেমে আসে। পরে ধারাবাহিকভাবে শেয়ার দর কমেছে। বর্তমানে শেয়ার দর তিন টাকায় নেমেছে। লোকসানে বিক্রি না করে শেয়ার ধরে রেখেছি। চলতি বছরের শুরুতে শুনেছি, এক্সিমসহ পাঁচ ব্যাংক একীভূত হয়ে একটি বড় মূলধনী ব্যাংক হবে। তখন শেয়ারের দর ভালো হবে। তাই শত কষ্টেও শেয়ার বিক্রি করিনি। কিন্তু এখন শুনছি, বাংলাদেশ ব্যাংক এক্সিমের শেয়ার দর শূন্য ধরেছে। একীভূতের পর নতুন ব্যাংকের কোনো শেয়ারও শেয়ারহোল্ডররা পাবে না। রেগুলেটররা শূন্য হাতে আমাদের বিদায় করবে। এতে রীতিমতো হতাশ আমি। অপরাধ না করেও এই ধরনের অন্যায়ের শিকার হতে হবে— এটা মেনে নেওয়া যায় না।

রেগুলেটরদের এলোমেলো সিদ্ধান্তে বিনিয়োগ হারাচ্ছেন মন্তব্য করে শেয়ারহোল্ডার আতেব আবিদ বলেন, দেশের অস্থির পরিবেশেও গত বছরের মার্চে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ১৩ হাজার শেয়ার কিনেছি। একই বছরের আগস্টে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ১২ হাজার শেয়ার কিনেছি। এই দুই ব্যাংকের ২৫ হাজার শেয়ার কিনতে খরচ হয় দুই লাখ ১৪ হাজার টাকা। পাঁচ ব্যাংক একীভূত হওয়ার সিদ্ধান্তের কারণে এখন সম্পূর্ণ টাকা হারাচ্ছি। এ যেন মগের মুল্লুক।

পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করে বড় ভুল করেছি— এমন মন্তব্য করে শেয়ারহোল্ডার কামরুন নাহার বলেন, গত বছরের সেপ্টেম্বরে নতুন করে পুঁজিবাজারে বিনিয়োগ করি। কম দরে মোট ছয়টি ব্যাংকের ৪৮ হাজার শেয়ার কিনেছি। এর মধ্যে একীভূত হতে যাওয়ার সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক ও এক্সিম ব্যাংকের শেয়ারও আছে। এই দুই ব্যাংকের মোট ১৮ হাজার শেয়ার কিনি। এখন শুনছি, পাঁচ ব্যাংক একীভূত হলে ১৮ হাজার শেয়ার আমি হারাব। কোনো ক্ষতিপূরণও পাব না। এটা মানতে কষ্ট হচ্ছে। রেগুলেটরদের কাছে আমার অনুরোধ থাকবে, আমাদের বিনিয়োগ শূন্য করবেন না। আমাদের নিঃস্ব করবেন না। আমাদের প্রতি সদয় হোন।

শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতিপূরণ বিষয়ে জানতে চাইলে অর্থ উপদেষ্টা ড. সালেহউদ্দিন আহমেদ বাংলাদেশ ব্যাংকের সাথে কথা বলার পরামর্শ দেন। বাংলাদেশ ব্যাংকের কিছু করার নেই— কর্মকর্তাদের এমন ভাষ্য স্মরণ করিয়ে দেওয়ার পর অর্থ উপদেষ্টা বলেন, বিষয়টি দেখছি। এটি একেবারে অগ্রাহ্য করছি না।

এদিকে শেয়ারহোল্ডাররা যেন ক্ষতিগ্রস্ত না হয় সেই চেষ্টা চলছে— এমন প্রত্যাশার কথা জানালেন ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জের চেয়ারম্যান মমিনুল ইসলাম। তিনি বলেন, পাঁচ ব্যাংকের আজকের অবস্থার জন্য রেগুলেটর, নিরীক্ষকসহ সবার ব্যর্থতা রয়েছে। পাঁচ ব্যাংকে ৭৫ লাখ আমানতকারী। তাদের স্বার্থ রক্ষায় বাংলাদেশ ব্যাংক বিশেষ ক্ষমতা বলে ব্যাংকগুলোর আমানতকারীদের বিষয়টি গুরুত্ব দিয়েছে। কিন্তু সেখানে ব্যাংকগুলোর শেয়ারহোল্ডারদের বিষয়টি গুরুত্ব পায়নি। মমিনুল ইসলাম আরও বলেন, পাঁচ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডাররা ক্ষতিগ্রস্ত যেন না হয় সেই বিষয়ে আমরা সরকার, অর্থ মন্ত্রণালয়, আর্থিক প্রতিষ্ঠান বিভাগ, বাংলাদেশ ব্যাংকের সঙ্গে যোগাযোগ করছি, যাতে একীভূত ব্যাংকগুলোর শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতির বিষয়টি বিবেচনায় আনে, যেন তারা ক্ষতিগ্রস্ত না হয়।

বাংলাদেশ ব্যাংকসহ রেগুলেটরদের ব্যর্থতার কারণে পাঁচ ব্যাংকের করুণ দশা হয়েছে— এমন মন্তব্য করে ডিএসই ব্রোকারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশের (ডিবিএ) সভাপতি সাইফুল ইসলাম বলেন, যেসব উদ্যোক্তা পরিচালকদের বিভিন্ন অনিয়মের কারণে পাঁচ ব্যাংক ডুবেছে। এসব অনিয়মে যেসব প্রাতিষ্ঠানিক শেয়ারহোল্ডাররা জড়িত রয়েছেন, তাদের বেলায় কঠোর সিদ্ধান্ত নিন, সমস্যা নেই। তবে মনে রাখতে হবে, নির্দোষ শেয়ারহোল্ডাররা যেন কোনো প্রকার ক্ষতিগ্রস্ত না হয়। অনুরোধ করে তিনি বলেন, সরকার পাঁচ ব্যাংকের নির্দোষ শেয়ারহোল্ডারদের বেলায় যেন খুবই সহনীয় থাকে। সরকারের কোনো সিদ্ধান্তে যেন সাধারন শেয়ারহোল্ডার ক্ষতিগ্রস্ত না করে।

একীভূত পাঁচ ব্যাংকের শেয়ার দর শূন্য ধরা প্রসঙ্গে বিএসইসির মুখপাত্র পরিচালক আবুল কালাম বলেন, পাঁচ ব্যাংক একীভূত করে একটি বড় পুঁজির ব্যাংক করা হচ্ছে। সরকার এতে ৩৫ হাজার কোটি টাকার পুঁজি দিচ্ছে। ওই পুঁজি দিয়ে পাঁচ ব্যাংকের আমানতকারীদের স্বার্থরক্ষা করা হবে। কিন্তু ব্যাংকগুলোর শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থ রক্ষায় সেই পুঁজি ব্যবহার হবে না। এমন সিদ্ধান্ত খুবই দুঃখজনক।

শেয়ারহোল্ডারদের স্বার্থরক্ষা প্রসঙ্গে আবুল কালাম বলেন, সরকার, বাংলাদেশ ব্যাংকসহ সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে বিএসইসি যোগাযোগ করছে, যাতে একীভূত ব্যাংকগুলোর ইনোসেন্ট শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতি হয়, তারা যেন এমন সিদ্ধান্ত না নেন।

যাদের জন্য ব্যাংকগুলো ডুবেছে, তাদের ছাড়া বাকি সব ধরনের শেয়ারহোল্ডারের ক্ষতিপূরণ দেওয়ার ব্যাপারে গুরুত্বারোপ করে আবুল কালাম বলেন, ইনোসেন্ট শেয়ারহোল্ডাররা যেন নতুন ব্যাংকের শেয়ার পান, সেই বিষয়টি বিশেষ গুরুত্ব দিতে হবে। নতুন ব্যাংকের শেয়ার না পেলে যেন শেয়ারহোল্ডাররা তাদের ক্ষতিপূরণ পান। আলোচনা হচ্ছে, ব্যাংকগুলোর শেয়ারের ফেসভ্যালু ও বর্তমান দরের যেটা বেশি হবে, ক্ষতিপূরণ হিসেবে যেন সর্বোচ্চ দর পান শেয়ারহোল্ডাররা।

ওই পাঁচ ব্যাংক একীভূত করতে ব্যাংকগুলোর পরিচালনা পর্ষদ গত ৫ নভেম্বর ভেঙে দেন বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর ড. আহসান এইচ মনসুর। ওইদিনই ব্যাংকগুলোতে প্রশাসক নিয়োগ দেওয়া হয়।

তখন গভর্নর আহসান এইচ মনসুর বলেন, শেয়ারহোল্ডারদের ইকুইটি এখন নেগেটিভ। তাই শেয়ার দর শূন্য বিবেচনা করা হবে। এ জন্য কাউকে ক্ষতিপূরণ দেওয়া হবে না।

এদিকে শেয়ার দর শূন্য ঘোষণা এবং শেয়ারহোল্ডাররা ক্ষতিপূরণ পাবে না— এমন ঘোষণায় ক্ষুব্ধ হয়েছেন ব্যাংকগুলোর শেয়ারহোল্ডররা। বিভিন্ন মহলে ব্যাপক সমালোচনার সৃষ্টি হয়েছে। বাংলাদেশ ব্যাংকের এমন পদক্ষেপকে বেআইনি ও বৈষম্যমূলক বলেও অভিযোগ করেন সংশ্লিষ্টরা। তারা বলেন, আমানতকারীদের শতভাগ সুরক্ষার বিপরীতে শেয়ারহোল্ডারদের নিঃস্ব করার প্রক্রিয়া অন্যায্য।

যদিও পরদিন ৬ নভেম্বর বাংলাদেশ ব্যাংক জানায়, সরকার চাইলে সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের ক্ষতিপূরণের বিষয়টি বিবেচনা করতে পারে।

একইদিন বিএসইসির পরামর্শে ওই পাঁচ ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত করে ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ ও চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জ।

এ প্রসঙ্গে ডিএসইর সংযোগ কর্মকর্তা শফিকুর রহমান বলেন, ৬ নভেম্বর থেকে একীভূত প্রক্রিয়ায় থাকা এক্সিম ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, সোস্যাল ইসলামী, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক এবং ইউনিয়ন ব্যাংকের শেয়ার লেনদেন স্থগিত রয়ছে। পরবর্তী ঘোষণা না দেওয়া পর্যন্ত ব্যাংকগুলোর শেয়ার লেনদেন স্থগিত থাকবে।

ডিএসইর সূত্রে জানা যায়, পাঁচ ব্যাংকে মোট শেয়ার সংখ্যা ৫৮১ কোটি ৯৫ লাখ ৭১ হাজার ৯৫৯টি। ফেসভ্যালু হিসেবে মোট শেয়ারের দর দাঁড়ায় পাঁচ হাজার ৮১৯ কোটি ৫৭ লাখ ১৯ হাজার ৫৯০ টাকা। গত ৬ নভেম্বর মোট শেয়ারের বাজার দর দাঁড়ায় এক হাজার ৩২৯ কোটি ১৬ লাখ ৭০ হাজার ২৯৪ টাকা। এর মধ্যে এক্সিম ব্যাংকের মোট শেয়ারের দর দাঁড়ায় ৪৩৪ কোটি ২৬ লাখ ৭২ হাজার ৩২ টাকা, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের ২২৯ কোটি ৫৪ লাখ ৬৪ হাজার ৮২০ টাকা, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের ১৬৭ কোটি ৮৬ লাখ ৪৭ হাজার ৪৭০ টাকা, ইউনিয়ন ব্যাংকের ১৫৫ কোটি ৪৪ লাখ ২০ হাজার ৬৭২ টাকা ও সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের ৩৪২ কোটি চার লাখ ৬৫ হাজার ৩০০ টাকা। এদিন পাঁচ ব্যাংকের সাধারন শেয়ারহোল্ডারদের মোট শেয়ারের বাজার দর দাঁড়ায় ৪৮৬ কোটি ২৩ লাখ ২৮ হাজার ১৫৬ টাকা। এছাড়া উদ্যোক্তা পরিচালকদের মোট শেয়ারের দর দাঁড়ায় ৩০৪ কোটি ৭৬ লাখ ৭২ হাজার ৪২৮ টাকা, বিদেশিদের পাঁচ কোটি ৩৩ লাখ ৩২ হাজার ৯৭৮ টাকা এবং প্রাতিষ্ঠানিকদের ৫৩২ কোটি ৮৩ লাখ ৩৬ হাজার ৭৩২ টাকা।

এক্সিম ব্যাংকের সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের হাতে থাকা মোট শেয়ার দর দাঁড়ায় ১৭০ কোটি ৭১ লাখ ৬৪ হাজার ৩৭৬ টাকা। এছাড়া উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে থাকা মোট শেয়ার দর ১৪০ কোটি ৮৭ লাখ ৬২ হাজার ৮০৬ টাকা, প্রাতিষ্ঠানিকদের ১২০ কোটি ৬৮ লাখ ২৮ হাজার ৫৫৮ টাকা এবং বিদেশিদের এক কোটি ৯৯ লাখ ৭৬ হাজার ২৯২ টাকা। ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের হাতে থাকা মোট শেয়ার দর দাঁড়ায় ১৪৯ কোটি ৩১ লাখ ৯৯ হাজার ৮৬৫ টাকা। এছাড়া উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে থাকা মোট শেয়ার দর ১৩ কোটি ৫৪ লাখ ৩২ হাজার ৪২৪ টাকা, প্রাতিষ্ঠানিকদের ৬৬ কোটি ৩৩ লাখ ৮৯ হাজার ৩৩৪ টাকা এবং বিদেশিদের ৩৪ লাখ ৪৩ হাজার ১৯৭ টাকা।

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের হাতে থাকা মোট শেয়ার দর দাঁড়ায় ৬৪ কোটি ৩০ লাখ ৪৭ হাজার ৪৭৭ টাকা। এছাড়া উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে থাকা মোট শেয়ার দর ৩৯ কোটি ৭৪ লাখ ৫৮ হাজার ৬৯ টাকা, প্রাতিষ্ঠানিকদের ২৩৫ কোটি দুই লাখ এক হাজার ৭০৭ টাকা এবং বিদেশিদের দুই কোটি ৯৭ লাখ ৫৮ হাজার ৪৭ টাকা। গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের হাতে থাকা মোট শেয়ার দর দাঁড়ায় ৫২ কোটি ৩৭ লাখ ৩৮ হাজার ১১ টাকা। এছাড়া উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে থাকা মোট শেয়ার দর ২৫ কোটি ৯০ লাখ ১৫ হাজার ৩০৫ টাকা এবং প্রাতিষ্ঠানিকদের ৮৯ কোটি ৫৮ লাখ ৯৪ হাজার ১৫৪ টাকা। ইউনিয়ন ব্যাংকের সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের হাতে থাকা মোট শেয়ার দর দাঁড়ায় ৪৯ কোটি ৫২ লাখ ৩৮ হাজার ৪২৭ টাকা। এছাড়া উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে থাকা মোট শেয়ার দর ৮৪ কোটি ৭০ লাখ তিন হাজার ৮২৪ টাকা, প্রাতিষ্ঠানিকদের ২১ কোটি ২০ লাখ ২২ হাজার ৯৭৯ টাকা এবং বিদেশিদের এক লাখ ৫৫ হাজার ৪৪২ টাকা।

এক্সিম ব্যাংক : চলতি বছরের (২০২৫ সাল) তিন প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) আর্থিক প্রতিবেদনে এক্সিম ব্যাংকের সমন্বিত শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে দুই টাকা ১৭ পয়সা। এসময় সমন্বিত শেয়ারপ্রতি নগদ প্রবাহ হয় নেগেটিভ ২০ টাকা ৮০ পয়সা। গত ৩০ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়ায় ১৯ টাকা ৫৪ পয়সা। এর আগে ২০২৪ সমাপ্ত বছরে (জানুয়ারি-ডিসেম্বর) কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি মুনাফা ছিল ১৮ পয়সা। সমাপ্ত বছরে সমন্বিত শেয়ারপ্রতি নগদ প্রবাহ ছিল ৫৬ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছিল ২১ টাকা ৮২ পয়সা। সমাপ্ত বছরে কম মুনাফার কারণে শেয়ারহোল্ডারদের কোনো লভ্যাংশ দেয়নি। চলতি বছরের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে ৩২ দশমিক ৪৪ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিকদের হাতে ২৭ দশমিক ৭৯ শতাংশ, বিদেশিদের হাতে দশমিক ৪৬ শতাংশ ও সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের হাতে ৩৯ দশমিক ৩১ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। ২০০৪ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় এক্সিম ব্যাংকের। ‘এ’ ক্যাটাগরির এই কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন দুই হাজার কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন এক হাজার ৪৪৭ কোটি ৫৫ লাখ ৭৩ হাজার ৪৪০টাকা। শেয়ার সংখ্যা ১৪৪ কোটি ৭৫ লাখ ৫৭ হাজার ৩৪৪টি। গত ৬ নভেম্বর শেয়ার প্রতি দর দাঁড়ায় তিন টাকা।

ইউনিয়ন ব্যাংক : গত ২০২৪ সমাপ্ত বছরে (জানুয়ারি-ডিসেম্বর) আর্থিক প্রতিবেদনে ইউনিয়ন ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২৪৮ টাকা ৯১ পয়সা। সমাপ্ত বছরে শেয়ারপ্রতি নগদ প্রবাহ হয় নেগেটিভ ২২ টাকা ৯ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়ায় নেগেটিভ ২৩৭ টাকা ৪৪ পয়সা। এর আগে ২০২৩ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি মুনাফা ছিল এক টাকা ৫৮ পয়সা। ওই সমাপ্ত বছরে সমন্বিত শেয়ারপ্রতি নগদ প্রবাহ ছিল নেগেটিভ ২৭ পয়সা। ২০২৩ সালের ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছিল ১৬ টাকা তিন পয়সা। ওই সমাপ্ত বছরে শেয়ারহোল্ডারদের পাঁচ শতাংশ লভ্যাংশ দিয়েছিল। চলতি বছরের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে ৫৪ দশমিক ৪৯ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিকদের হাতে ১৩ দশমিক ৬৪ শতাংশ, বিদেশিদের হাতে শূন্য দশমিক শূন্য এক ও সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের হাতে ৩১ দশমিক ৮৬ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। ২০২২ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ইউনিয়ন ব্যাংকের। ‘জেড’ ক্যাটাগরির এই কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন দুই হাজার কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন এক হাজার ৩৬ কোটি ২৮ লাখ চার হাজার ৪৮০টাকা। শেয়ার সংখ্যা ১০৩ কোটি ৬২ লাখ ৮০ হাজার ৪৪৮টি। গত ৬ নভেম্বর শেয়ার প্রতি দর দাঁড়ায় এক টাকা ৫০ পয়সা।

গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক : চলতি বছরের (২০২৫ সাল) তিন প্রান্তিকে (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) আর্থিক প্রতিবেদনে গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ২২ টাকা ৬৩ পয়সা। তিন প্রান্তিকে শেয়ারপ্রতি নগদ প্রবাহ হয় নেগেটিভ ১২ টাকা ৮৬ পয়সা। গত ৩০ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়ায় নেগেটিভ ৪৪ টাকা ৪০ পয়সা। এর আগে ২০২৪ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি মুনাফা ছিল ১২ টাকা ৬২ পয়সা। সমাপ্ত বছরে সমন্বিত শেয়ারপ্রতি নগদ প্রবাহ ছিল চার টাকা ৭৫ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছিল নেগেটিভ ২১ টাকা ৭৭ পয়সা। সমাপ্ত বছরে লোকসান কারণে শেয়ারহোল্ডারদের কোন লভ্যাংশ দেয়নি। চলতি বছরের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে ১৫ দশমিক ৪৩ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিকদের হাতে ৫৩ দশমিক ৩৭ শতাংশ ও সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের হাতে ৩১ দশমিক ২০ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। ২০২২ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংকের। ‘জেড’ ক্যাটাগরির এই কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন দুই হাজার কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন ৯৮৭ কোটি ৪৩ লাখ ৯৬ হাজার ৮৮০টাকা। শেয়ার সংখ্যা ৯৮ কোটি ৭৪ লাখ ৩৯ হাজার ৬৮৮টি। গত ৬ নভেম্বর শেয়ার প্রতি দর দাঁড়ায় এক টাকা ৭০ পয়সা।

সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক : চলতি বছরের (২০২৫ সাল) তিন প্রান্তিকের (জানুয়ারি-সেপ্টেম্বর) আর্থিক প্রতিবেদনে সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের সমন্বিত শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১৫ টাকা ২৮ পয়সা। এসময় সমন্বিত শেয়ারপ্রতি নগদ প্রবাহ হয় নেগেটিভ ৩৩ টাকা ১২ পয়সা। গত ৩০ সেপ্টেম্বর কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়ায় দুই টাকা ৮৭ পয়সা। এর আগে ২০২৪ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল ৮৯ পয়সা। সমাপ্ত বছরে সমন্বিত শেয়ারপ্রতি নগদ প্রবাহ ছিল নেগেটিভ সাত টাকা ৫১ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছিল ১৮ টাকা ১৫ পয়সা। সমাপ্ত বছরে লোকসান কারণে শেয়ারহোল্ডারদের কোনো লভ্যাংশ দেয়নি। চলতি বছরের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে ১১ দশমিক ৬২ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিক বিনিয়োগকারীদের হাতে ৬৮ দশমিক ৭১ শতাংশ, বিদেশিদের হাতে শূন্য দশমিক ৮৭ শতাংশ ও সাধারণ বিনিয়োগকারীদের হাতে ১৮ দশমিক ৮০ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। ২০০০ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংকের। ‘এ’ ক্যাটাগরির এই কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন তিন হাজার কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন এক হাজার ১৪০ কোটি ১৫ লাখ ৫১ হাজার টাকা। শেয়ার সংখ্যা ১১৪ কোটি এক লাখ ৫৫ হাজার ১০০টি। গত ৬ নভেম্বর শেয়ার প্রতি দর দাঁড়ায় তিন টাকা।

ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক : চলতি বছরের (২০২৫ সাল) দুই প্রান্তিকের (জানুয়ারি-জুন) আর্থিক প্রতিবেদনে সমন্বিত শেয়ারপ্রতি লোকসান হয়েছে ১৪ টাকা এক পয়সা। সমন্বিত শেয়ারপ্রতি নগদ প্রবাহ হয় নেগেটিভ ২২ টাকা সাত পয়সা। গত ৩০ জুন কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়ায় দুই টাকা ৩৯ পয়সা। এর আগে ২০২৪ সমাপ্ত বছরে কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি লোকসান ছিল তিন টাকা ৩৫ পয়সা। সমাপ্ত বছরে সমন্বিত শেয়ারপ্রতি নগদ প্রবাহ ছিল নেগেটিভ দুই টাকা ২১ পয়সা। গত ৩১ ডিসেম্বর কোম্পানিটির সমন্বিত শেয়ারপ্রতি সম্পদমূল্য দাঁড়িয়েছিল ১৬ টাকা ৪০ পয়সা। সমাপ্ত বছরে লোকসান কারনে শেয়ারহোল্ডারদের কোন লভ্যাংশ দেয়নি। চলতি বছরের ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত সময়ে কোম্পানিটির উদ্যোক্তা পরিচালকদের হাতে পাঁচ দশমিক ৯০ শতাংশ, প্রাতিষ্ঠানিকদের হাতে ২৮ দশমিক ৯০ শতাংশ, বিদেশিদের হাতে শূন্য দশমিক ১৫ শতাংশ ও সাধারণ শেয়ারহোল্ডারদের হাতে ৬৫ দশমিক শূন্য পাঁচ শতাংশ শেয়ার রয়েছে। ২০০৮ সালে পুঁজিবাজারে তালিকাভুক্ত হয় ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের। ‘এ’ ক্যাটাগরির এই কোম্পানিটির অনুমোদিত মূলধন তিন হাজার কোটি টাকা। পরিশোধিত মূলধন এক হাজার ২০৮ কোটি ১৩ লাখ ৯৩ হাজার ৭৯০ টাকা। শেয়ার সংখ্যা ১২০ কোটি ৮১ লাখ ৩৯ হাজার ৩৭৯টি। গত ৬ নভেম্বর শেয়ারপ্রতি দর দাঁড়ায় এক টাকা ৯০ টাকা।

এক্সিম ব্যাংক ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ইউনিয়ন ব্যাংক সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ ব্যাংক

সংশ্লিষ্ট সংবাদ: এক্সিম ব্যাংক

২৯ আগস্ট ২০২৪
এক্সিম ব্যাংকের পর্ষদ পুনর্গঠন
২৫ আগস্ট ২০২৪
এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যানের ব্যাংক হিসাব স্থগিত
৩০ জুলাই ২০২৪
মুনাফা কমেছে এক্সিম ব্যাংকের
  • আরও
সর্বাধিক পঠিত
  1. ১৩০ শতাংশ লভ্যাংশ দেবে ইস্টার্ন লুব্রিকেন্টস
  2. সূচক বাড়লেও ডিএসইতে কমেছে লেনদেন
  3. ISO Certificate of Union Insurance Co. Ltd.
  4. পুঁজি হারানোর শঙ্কা, ‘কপাল পুড়ছে’ ৫ ব্যাংকের শেয়ারহোল্ডারদের
  5. হারপিক-এর বিশ্ব টয়লেট দিবস উদযাপন
  6. সূচক কমলেও লেনদেন বেড়েছে

Alhaj Mohammad Mosaddak Ali

Chairman

NTV Online, BSEC Building (Level-8), 102 Kazi Nazrul Islam Avenue, Karwan Bazar, Dhaka-1215 Telephone: +880255012281 up to 5, Fax: +880255012286 up to 7

Alhaj Mohammad Mosaddak Ali

Chairman

NTV Online, BSEC Building (Level-8), 102 Kazi Nazrul Islam Avenue, Karwan Bazar, Dhaka-1215 Telephone: +880255012281 up to 5, Fax: +880255012286 up to 7

Browse by Category

  • About NTV
  • Career
  • NTV Programmes
  • Advertisement
  • Web Mail
  • NTV FTP
  • Satellite Downlink
  • Europe Subscription
  • USA Subscription
  • Privacy Policy
  • Terms & Conditions
  • Contact
  • Archive
  • My Report

NTV Prime Android App

Find out more about our NTV: Latest Bangla News, Infotainment, Online & Live TV

Qries

Reproduction of any content, news or article published on this website is strictly prohibited. All rights reserved

x