বিজিএমইএ নির্বাচনে ঢাকায় এ পর্যন্ত ভোট পড়েছে ৭৭.৮৩ শতাংশ
 
আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কড়া নিরাপত্তায় ২০২৫-২৭ মেয়াদের তৈরি পোশাক প্রস্তুত ও রপ্তানিকারকদের সংগঠন বিজিএমইএর নির্বাচনের ভোটগ্রহণ চলছে। আজ বিকেল ৪টায় ঢাকার র্যাডিসন ব্লু ওয়াটার গার্ডেন হোটেলে আয়োজিত নির্বাচনে ভোট পড়েছে ৭৭ দশমিক ৮৩ শতাংশ। অপরদিকে চট্টগ্রামের র্যাডিসন ব্লু হোটেলে ভোট পড়েছে ৭৯ দশমিক ২১ শতাংশ।
আজ শনিবার (৩১ মে) বিকেল ৪ টায় বিজিএমইএর ইউটিউব চ্যানেল থেকে এ তথ্য জানা গেছে। ঢাকা ও চট্টগ্রামে সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৫টা পর্যন্ত এই ভোটগ্রহণ চলবে। এবারে ৩৫টি পরিচালক পদে লড়ছেন ৭৬ জন প্রার্থী।
বিজিএমইএর নির্বাচনে ভোটার সংখ্যা এক হাজার ৮৬৪ জন। ঢাকার ভোটার সংখ্যা এক হাজার ৫৬১ জন। এর মধ্যে ভোট পড়েছে এক হাজার ২১৫ জন বা ৭৭ দশমিক ৮৩ শতাংশ। অপরদিক চট্টগ্রামের ভোটার সংখ্যা ৩০৩ জন। এর মধ্যে ভোট দিয়েছে ২৪০ জন বা ৭৯ দশমিক ২১ শতাংশ। বিজিএমইএ নির্বাচনি বোর্ডের চেয়ারম্যানের দায়িত্বে আছেন মোহাম্মদ ইকবাল।
সুন্দর, শান্তিপূর্ণভাবে ও শৃঙ্খলার মধ্যে ভোট হচ্ছে বলে জানিয়েছেন মোহাম্মদ ইকবাল। তিনি বলেন, আজকের নির্বাচন বাংলাদেশের আগামী দিনের উদাহরণ হয়ে থাকবে। সবাই বেশ সুশৃঙ্খলভাবে ভোট দিচ্ছে। আশা করছি, ভোটের পরিবেশ এই রকম শৃঙ্খল সুন্দর পরিবেশ থাকবে। বিজিএমইএ প্রশাসক ও ইপিবি ভাইস চেয়ারম্যান আনোয়ার হোসেন বলেন, ঢাকা ও চট্টগ্রাম কেন্দ্রে ভোট যথাসময়ে শুরু হয়েছে। ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে ভোট শেষে ফলাফল দেওয়া হবে। যা সরাসরি দেখানো হচ্ছে বিজিএমইএর ওয়েবসাইট ও ইউটিউব চ্যানেলে।
সরেজমিনে দেখা যায়, ঢাকা রেডিসনের ভোটকেন্দ্রের সামনে প্রার্থী ছাড়া কাউকে দাঁড়াতে দেওয়া হয়নি। ভোটারদের হোটেলের সামনে মোবাইল ফোন জমা রেখে ভোট কেন্দ্রে প্রবেশ করতে হয়েছে। ভোট প্রদান করে ভোটারদের দ্রুত ভোটকেন্দ্র ছাড়তে বলা হয়। থাকতে পারেনি প্রার্থীর সর্মথকরাও।
 
নির্বাচনে অংশ নেওয়া তিন প্যানেলের সমর্থকদের ভোট শুরু হওয়ার পরে হোটেলের সীমানার বাইরে পাঠিয়ে দেওয়া হয়। তখন হোটেল ফটকের সামনে ফুটপাতে দাঁড়িয়ে নিজ নিজ প্যানেলের সমর্থন চেয়ে ভোট চাইতে দেখা যায় কর্মীদের।। কিন্তু বেলা ৯টার পর বিজিএমইএ প্রশাসক আনোয়ার হোসেন ও নির্বাচন বোর্ডের চেয়ারম্যান মোহাম্মদ ইকবাল পুলিশের সহায়তায় সেখান থেকে সরিয়ে দেন প্রার্থীর সমর্থকদের। এসময় পুলিশ সদস্য নিরাপত্তার স্বার্থে সবাইকে হোটেলের পাশের রেলস্টেশনের কাছের দাঁড়ানোর অনুরোধ করেন। আজকে নিউজ কভারেজের জন্য সাংবাদিকরা পড়েন বিব্রতকর অবস্থায়। পরে আলোচনা করে রেডিসন ভবনের গেইটের বাইরে নিউজ কভারেজের অনুমতি মিলে।

 
                   
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 
 নিজস্ব প্রতিবেদক
                                                  নিজস্ব প্রতিবেদক
               
 
 
 
 
 
               
               
               
 
 
 
 
 
 
 
 
 
